বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময় গত ৪ আগস্ট সুনামগঞ্জে গুলিবিদ্ধ হওয়া মো. জহুর আলী অভিযোগ করেছেন যে তার মামলা নিয়ে এখন আসামি ধরা ও ছাড়া নিয়ে ব্যবসা চলছে। বৃহস্পতিবার (১৪ নভেম্বর) নিজের ফেসবুক আইডি থেকে লাইভে এসে তিনি এই মামলা নিয়ে ব্যবসা বন্ধের আহ্বান জানান। তার ভাই হাফিজ আহমদ বাদী হয়ে এক মাস পর মামলা করেন। পরে মামলায় জড়িত ব্যক্তিদের ছাড়িয়ে নিতে অর্থ আদান-প্রদানের অভিযোগ উঠেছে।
গুলিতে আহত জহুর আলী বর্তমানে ঢাকার সিআরপিতে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। ফেসবুক লাইভে তিনি আরও দাবি করেন, মামলার বিষয়ে জড়িত সাংবাদিক মাসুম হেলাল টাকা নিয়ে অসংখ্য মানুষকে মামলায় যুক্ত করেছেন এবং এ নিয়ে ব্যবসা শুরু করেছেন।
মামলার বাদী হাফিজ আহমদ আদালতে হলফনামা দিয়ে জানিয়েছেন যে, তিনি ঘটনার বিষয়ে কিছুই জানেন না এবং কোনো আসামিকেও চেনেন না।